ষ্টাফ রিপোর্টারঃদেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চুক্তি অনুযায়ী শতভাগ চাল খাদ্য গোদামে সরবরাহের জন্য রাইস মিল মালিকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে নবাগত গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও অভ্যন্তরীণ খাদ্য শস্য ক্রয় কমিটির সভাপতি হাসান মারুফ। বুধবার দুপুরে গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিস কক্ষে উপজেলা রাইস মিল মালিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি উক্ত আহবান জানান৷ এসময় উপস্থিত রাইস মিল মালিকরা ধানের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি ও বাজারে ধান সংকটের বিষয়টি তুলে ধরে বলেন সরকারি খাদ্য গোদামে ধান বিক্রিতে বর্তমান সময়ে ৩ থেকে ৪ টাকা কেজি প্রতি লোকসানের দিতে হচ্ছে। যে কারনে বিপুল পরিমাণ আর্থিক লোকসানের মুখে পড়েছে রাইস মিল মালিকরা।তারপরও চুক্তিবদ্ধ মিল মালিকরা গৌরীপুর উপজেলায় বোর সংগ্রহ অভিযান শতভাগ সফল করতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে আশ্বস্ত করেন। মতবিনিময় সভার শুরুতে উপজেলা রাইস মিল মালিক সমিতির সভাপতি ইকবাল হোসেন জুয়েল এর নেতৃত্বে নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও ক্রেট দিয়ে সংবর্ধিত করেন।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন রাইস মিল মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আলী আকবর আনিছ,বসাক অটোমেটিক রাইস মিল মালিক শ্যামল বসাক,চৌধুরী অটোমেটিক রাইস মিল মালিক আনজুমারা বেগম,আর এম জি এগ্রো লিঃ এর পরিচালক সুশান্ত সাহা প্রেমু,,বসাক অটোমেটিক রাইস মিল -২ এর পরিচালক পাপন বসাক,তাহসিন অটোমেটিক রাইস মিল মালিক সালাহউদ্দিন উজ্জ্বল, ইসলাম অটোমেটিক রাইস মিল মালিক জামাল উদ্দিন, সরকার অটোমেটিক রাইস মিলের পরিচালক তুষার সরকার, হাসিম অটোমেটিক রাইস মিলের পরিচালক শামসুল ইসলাম,দীপা-রিপা রাইস মিল মালিক নিতাই চন্দ্র সরকার নিতু, মিল মালিক নজরুল ইসলাম প্রমুখ।