আনোয়ার হোসেন শাহীনঃ
ভিয়েতনামের নারিকেলের চারা সফলতা মুখ দেখছে। ৩ বছরে ফলন, দেশিয় নারিকেলের চেয়ে পানি বেশী,ফলন ডবল। এক নারিকেল সারে চার গ্লাস পানি, সুমিষ্ট। এই ছোট জাতের নারিকেলের চারার নাম ক্যারেলা।
“বছরব্যাপী ফল উদপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায়”ফলগাছ ব্যাবস্থাপনার মাধ্যমে উৎপাদনের বৃদ্ধি “প্রকল্পের কর্মকান্ড সরেজমিন পরিদর্শনে
গত মঙ্গলবার “বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের প্রকল্প পরিচালক ড. মেহদি মাসুদের নেতৃত্ব একটি টিম নারিকেল বাগান পরিদর্শন করেন।তখন ড. মেহদি মাসুদকে প্রত্যন্ত অঞ্জলের কৃষকরা কাছে পেয়ে আনন্দে আবেগ আপ্লুত হয় উঠে। রামনাবাদ নদীর
পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা পাটুয়া লঞ্চঘাট সেখান থেকে দুর্গম পথ পা হেটে যাওয়া হয় মোঃ মহসিনের নাড়িকেল বাগানে।
বাগানটি ভেজা। প্রশ্ন করলে বাগান মালিক মোঃ মোহসিন জানান, জোয়ারে বাগানে পানি উঠে। ভাটায় আবার পানি চলে যায়।
এক একর জায়গায় ১০০টি ভিয়েতনামের চারা ৪বৎসর পূর্বে মোঃ মহসিন লাগিয়ে ছিলেন।চারার মূল্যে ৫০০টাকা।৩ বৎসরে ফলন ধরে।এতদিনে চালানের দের লাখ টাকা উঠিয়ে এখন লাভের টাকা গুণছেন।
বাগান পরিচর্যা নিয়ে বাগান মালিক মোঃ মহসিন বলেন,এই নারিকেল চারা রোপন করে আমি সফলতা পেয়েছি। আমি লাভবান হচ্ছি।তিনি জানান,তার বাগানের নারিকেল দিযে করা চারার এতই চাহিদা যা আমার পরিশ্রমকে সার্থক করে তোলে। পটুয়া খালী, কলাপাড়াসহ দুর -দুরান্ত থেকে ভিযেতনামি নারিকেল চারা নিতে আমার বাগানে চলে আসে। এই বাগানের সফলতা দেখে অনেকটা এখন ভিয়েতনামি জাতের নারিকেল বাগান করার উদ্যোগ নিচ্ছে। এই সময় প্রকল্প পরিচালক ড.মেহেদি মাসুদ উপস্থিত খামারীদের উদ্যোশে বলেন, ভিয়েতনামি চারা শুধু লাগালেই হবে না।এর সাফলতা পেতে হলে অবশ্যই নঠিক পরিচর্যা ও নির্দিষ্ট সময় ব্যকবধানে সঠিক মাত্র সুসম সার প্রয়োগ করতে হবে।পাশাপাশি প্রঃয়োজন মত পানির সেচ দিতে হবে।তা হলেই থামারীদের বাগন থাকবে ফলে পরিপূর্ণ।এই উপস্থিত ছিলেন প্রকল্পের পরামর্শক এস এম কামরুজ্জামানসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাবৃন্দ।
সারাদিন বাগান পরিচর্যা নানা বিষয়ে বিভিন্ন চ্যানেলের সাংবাদিকবৃন্দ বাগান মালীক ও প্রকল্প পরিচালক ড,মেহেদি মাসুদের সাক্ষাতকার নেন। সাক্ষাৎ কার গ্রহন করেন, Agricare24 এর সিনিয়র রিপোটার ও বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু খালিদ, দৈনিক সংবাদের স্টাফ রির্পোটার এম সাইফুল আল ইমরান,BANGLA VISIONএর স্টাফ রির্পোটার কাফাদয়েত উল্লা চৌধুরী শাকিল, ক্যামেরায় মোঃ রফিকুল ইসলাম,দৈনিক আজকের প্রভাতের সিনিয়র স্টাফ রিপোটার চন্দন জ্যোতি ,সমকালের স্টাফ রিপোটার জাহিদুল ইসলাম, দি বিজনেস্ পোষ্টের স্টাফ রিপোটার মেহেদি আল আমিন,নিউ নেসানের স্টাফ রিপোটার আল আমিন,দৈনিক আমারদের সময়ের স্টাফ রিপোটার চপল মাহমুদ,জাগো নিউজের স্টাফ রিপোটার নাজমুল হোসেন,নয়াদিগন্তের স্টাফ রির্পোটার কাউসার, ডেইলি অবজারভার এর গৌরীপুর প্রতিনিধি আনোয়ার হোসেন শাহীন ।