পটুয়াখালীর বাউফলে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সালেহ উদ্দিন পিকু ও সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলু গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে আওয়ামীলীগের সভাপতি সালেহ উদ্দিন পিকুর দুই ভাই নিহত হয়েছেন। এছাড়াও আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
আজ রোববার সন্ধ্যায় কেশবপুর কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলো, যুবলীগ নেতা ইসাত ও যুুুবলীগ কর্মী রুম্মান।
বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মোস্তাফিজুর রহমান নাগরিক বার্তাকে জানান, কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত শুক্রবার ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক (ইউপি চেয়ারম্যান) গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এরই জের ধরে আজ রোববার সন্ধ্যায় সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যানের সমর্থকরা সভাপতির (সালেহ উদ্দিন পিকু) আপন ভাই যুবলীগ নেতা ইসাত ও চাচাত ভাই রুম্মানকে কুপিয়ে হাত পায়ের রগ কর্তন করে গুরুত্বর জখম করে।
তিনি আরো জানান, এসময় স্থানীয়রা তাদের দু’জনকে সেখান থেকে উদ্ধার করে বাউফল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় অভিযান চালিয়ে চার জনকে আটক করা হয়েছে।