গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি;
মুজিব আদর্শের সৈনিক মাসুদুর রহমান শুভ্র’র হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের কেউ ছাড় পাবে না। ওরা যতো শক্তিশালীই হোক আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে। শুভ্র হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অবগত আছেন। তিনি পরিবারের দাবিকৃত ন্যায় বিচার নিশ্চিত করবেন। ময়মনসিংহের গৌরীপুরে মেয়র প্রার্থী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মাসদুর রহমান শুভ্র’র পরিবারকে শান্তনা দিতে এসে শুক্রবার (৬ নভেম্বর/২০২০) এসব কথা বলেন ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ ডক্টর সামীউল আলম লিটন।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু’র সৈনিককে হত্যা করে কেউ রেহায় পাবে না। সম্ভাবনাময় তরুণ নেতৃত্বের অগ্রপথিক ছিলো শুভ্র। পৌর নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলো।
ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ ডক্টর সামীউল আলম লিটনের নেতৃত্বে শুভ্র’র কবর জিয়ারত, মোনাজাত ও পরিবারকে শান্তনা প্রদান ও শুভ্র হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহাম্মদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, নিহতের চাচা সাদেকুর রহমান সেলিম, রামগোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম মাস্টার, যুবলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক তপন সাহা, সাবেক ভিপি মাহবুবুর রহমান শাহীন, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক আবু কাউছার চৌধুরী রন্টি, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা, মইলাকান্দা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সামছুল আলম, ভাংনামারী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত সরকার, নাজমূল হাসান ডালাস, সহনাটী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সিধলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি এরশাদ হোসেন, শহিদুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শান্ত পণ্ডিত, উপজেলা আওয়ামী নবীন লীগের সাবেক সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
মুজিব আদর্শের সৈনিক মাসুদুর রহমান শুভ্র’র হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের কেউ ছাড় পাবে না। ওরা যতো শক্তিশালীই হোক আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে। শুভ্র হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অবগত আছেন। তিনি পরিবারের দাবিকৃত ন্যায় বিচার নিশ্চিত করবেন। ময়মনসিংহের গৌরীপুরে মেয়র প্রার্থী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মাসদুর রহমান শুভ্র’র পরিবারকে শান্তনা দিতে এসে শুক্রবার (৬ নভেম্বর/২০২০) এসব কথা বলেন ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ ডক্টর সামীউল আলম লিটন।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু’র সৈনিককে হত্যা করে কেউ রেহায় পাবে না। সম্ভাবনাময় তরুণ নেতৃত্বের অগ্রপথিক ছিলো শুভ্র। পৌর নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলো।
ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ ডক্টর সামীউল আলম লিটনের নেতৃত্বে শুভ্র’র কবর জিয়ারত, মোনাজাত ও পরিবারকে শান্তনা প্রদান ও শুভ্র হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহাম্মদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, নিহতের চাচা সাদেকুর রহমান সেলিম, রামগোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম মাস্টার, যুবলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক তপন সাহা, সাবেক ভিপি মাহবুবুর রহমান শাহীন, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক আবু কাউছার চৌধুরী রন্টি, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা, মইলাকান্দা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সামছুল আলম, ভাংনামারী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত সরকার, নাজমূল হাসান ডালাস, সহনাটী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সিধলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি এরশাদ হোসেন, শহিদুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শান্ত পণ্ডিত, উপজেলা আওয়ামী নবীন লীগের সাবেক সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
গৌরীপুর পৌরসভার পানমহালে ১৭ অক্টোবর রাতে সাড়ে ১০টায় প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে পৌরসভার মেয়র প্রার্থী ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান শুভ্রকে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই বাদী হয়ে ১৯ অক্টোবর গৌরীপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় প্রধান আসামী করা হয়েছে উপজেলা বিএনপির (একাংশের) যুগ্ম আহ্বায়ক ও মইলাকান্দা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রিয়াদুজ্জামান রিয়াদ (৩৮)কে। এছাড়াও গৌরীপুর পৌরসভার মেয়র সৈয়দ রফিকুল ইসলাম (৫০) ও তার দু’ভাই সৈয়দ তৌফিকুল ইসলাম (৪৫), সৈয়দ মাজহারুল ইসলাম জুয়েল (৪২), রিয়াদুজ্জামান রিয়াদের ভাই কার্জন, উত্তর বাজার মহল্লার সাকিব আহম্মেদ রেজা (৩৩), পশ্চিম ভালুকার রিফাত (৩২), মইলাকান্দা ইউনিয়নৈর লামাপাড়ার মোজাম্মেল (৩০), নন্দুরা গ্রামের সুমন (৩০), পশ্চিম কাউরাট গ্রামের খাইরুল (৩০) ও হানিফ (৩০), পশ্চিম কাউরাট গ্রামের চান মিয়ার পুত্র রাসেল মিয়া (৩২), ইউনুছ আলীর পুত্র জাহাঙ্গীর আলম (৩২) ও আব্দুল খালেকের পুত্র মজিবুর রহমান (৩০) কে ও অজ্ঞাতনামা ৭/৮জনকে আসামী করা হয়। গত ২০অক্টোবর গৌরীপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি ও দল থেকে পৌর মেয়র সৈয়দ রফিকুল ইসলামকে বহিষ্কার করে উপজেলা আওয়ামী লীগ।
অপরদিকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৬জনকে গ্রেফতার করেছে গৌরীপুর থানা ও ডিবি পুলিশ। ময়মনসিংহ গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) এর অফিসার ইনচার্জ মোঃ শাহ কামাল আকন্দ জানান, তাদের ৬জনই জেলহাজতে রয়েছে।