পরে স্থানীয়রা শালিস দরবারের মাঝে কিশোরীকে বিয়ে করতে বলে ওমর ফারুকে। কিন্তু ওমর ফারুকের স্ত্রী দু’সন্তান থাকায় এবিয়েতে রাজি হয়নি কিশোরী। শনিবার ভোরে কিশোরী অপবাদ সইতে না পেরে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। পরে পরিবারের লোকজন চিকিৎসার জন্য তাকে ঈশ্বরগঞ্জ হাসপাতালে আনারপর অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছে।
ঈশ্বরগঞ্জ থানারওসি আব্দুল কাদের মিয়া বলেন, কিশোরীর মামা বাদি হয়ে ওমর ফারুককে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এঘটনায় অভিযুক্ত ওমর ফারুককে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হলে আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠায়।